স্কুল-কলেজ শিক্ষকদের এপ্রিলের এমপিওর চেক ছাড় বেসরকারি স্কুল ও কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীদের এপ্রিল (২০২০) মাসের এমপিওর চেক ছাড় হয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) শিক্ষা প্রশাসনের একাধিক সূত্র দৈনিক শিক্ষাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। বেতন-ভাতা তোলার শেষ দিন ৭ মে। প্রতিষ্ঠান প্রধানদের ওয়েবসাইট (emis.gov.bd) থেকে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের এমপিওর শীট ডাউনলোড করতে বলা হয়েছে।বেতনের স্মারক নম্বর: ৩৭.০২.০০০০.১০২.৩৭.০০৪.২০১৯/৮২৯/০৪। প্রতি মাসের শেষের দিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা ১০/১৫ বছর আগে এক মাসের বেতন পেতে অন্য মাসের শেষের সপ্তাহ এমনকি আরো একমাস লেগে যেতো। যেসব শিক্ষক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত বা আর্থিক অবস্থা ভালো অথবা কোচিং বা নোট গাইডের সাথে যুক্ত তারা এই চেকের খবর নেননা। কিন্তু যারা শুধুই এমপিওর ওপর নির্ভরশীল তারা দৈনিক শিক্ষার সাংবাদিকদের কাছে জানতে চান কবে চেক ছাড় হবে।
Slider
Search This Blog
- January 2022 (1)
- December 2020 (4)
- November 2020 (1)
- July 2020 (1)
- April 2020 (4)
- March 2020 (3)
- February 2020 (6)
- January 2020 (1)
- December 2019 (3)
- November 2019 (1)
- October 2019 (1)
- September 2019 (9)
- July 2019 (1)
- May 2019 (2)
- April 2019 (6)
- March 2019 (2)
- February 2019 (3)
- January 2019 (3)
- December 2018 (2)
- November 2018 (1)
- September 2018 (1)
- August 2018 (3)
- May 2018 (1)
- April 2018 (4)
- March 2018 (4)
- February 2018 (8)
- January 2018 (1)
Job: News Headline everyday1
Recent Tube
Business
Technology
Life & style
Games
Sports
Fashion
April 2020
এস,এস,সি/২০ পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশ---
By: educationbangladesh24.com/ahsan on April 21, 2020 / comment : 0
এস,এস,সি/২০ পরিক্ষার ফলাফল প্রকাশ---
বিভিন্ন কমের প্রশ্ন শিক্ষা খাতের উপর। কবে । কবে বিদ্যালয় গুলো আবার খুলবে , শিক্ষার্থীদের এই সময় কিভাবে কভার করবে, তাদের কি একই ক্লাসের আবার থকতে হবে কি-না , প্রথম পরিক্ষার নম্বর কিভাবে যোগ হবে , আসন্ন জে,এস,সি পরিক্ষা হবে কি-না, না হলে কি হবে,এইচ,এস,সি পরিক্ষা কি হবে, অ্যাডমশন কিভাবে হবে বিশেষ করে এস,এস,সি পরিক্ষার ফলাফল কবে , কখন ও কিভাবে শিক্ষার্থীরা জানবে কিম্বা পাবে ? এ সব নানা প্রশ্ন সকলের মুখে মুখে । এমনকি শিক্ষকদের মধ্যে ও এ সমালোচনার শেষ নেই । এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল- ঘোষিত
ছুটি শেষে অফিস খোলার ১৫ দিনের মধ্যে ঘোষণা
করা হবে বলে ( মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব মো: মাহবুব
হোসেন ) জানান । তিনি মঙ্গলবার (২১ এপ্রিল) সকালে শিক্ষার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে
শিক্ষা বোর্ডগুলোর চেয়ারম্যানদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে কথা বলেছন।
ওই সভাশেষে দৈনিক শিক্ষার পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া
হয় কবে নাগাদ এসএসসির ফল প্রকাশ হতে পারে। জবাবে তিনি বলেন, ‘অফিস ছুটি শেষ হওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে।”
অফিস কবে খুলতে পারে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি
বলেন, ‘এটা তো সরকারের বিষয়। সার্বিক দিক বিবেচনা করে অফিস
খোলা বা ছুটি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত হবে।”
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটির বিষয়ে নতুন সিদ্ধান্ত কবে জানা
যাবে? এমন প্রশ্নের পর সচিব মাহবুব হোসেন বলেন, ‘২৩ তারিখের মধ্যে সরকার ঘোষণা করবে ছুটি বাড়বে না কি হবে।
১০ মে এসএসসির ফল প্রকাশ হবে এমন একটা কথা মুখে মুখে চাউর
হয়েছে। এ বিষয়ে সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনও সিদ্ধান্ত নিইনি। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যেদিন ছুটি শেষ হবে তার ১৫ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করার। শিক্ষার আরো কিছু
বিষয় রয়েছে আমাদের ভাবনায় যা সময়মতো সবাইকে জানিয়ে দেয়া হবে।’
চলতি বছরের ৩ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসএসসি ও সমমানের
পরীক্ষায় ২০ লাখ ৪৭ হাজার ৭৭৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
সাধারণত পরীক্ষা শেষ হওয়ায় ৬০ দিনের মধ্যে ফল ঘোষণা করা হয়।
তবে এবার করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে গত ১৮ মার্চ থেকে সব শিক্ষা
প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ফলাফল প্রকাশের কাজে বাধা সৃষ্টি হয়।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে উত্তরপত্র
মূল্যায়ন করে যাবতীয় কাগজপত্র বোর্ডে পৌঁছাতে পারছেন না শিক্ষকরা।
ছুটির কারণে গত ১ এপ্রিল থেকে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাও
স্থগিত করা হয়েছে।
সবচাইতে পিছিয়ে মাদরাসা বোর্ড।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার ১০ জুন পর্যন্ত শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়িয়েছে।
বে-সরকারী স্কুল-কলেজের মার্চের এমপিওর চেক যাচ্ছে আজ
By: educationbangladesh24.com/ahsan on April 04, 2020 / comment : 0
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অধিকারের অবদানঃ
By: educationbangladesh24.com/ahsan on April 02, 2020 / comment : 0
পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অধিকারের অবদানঃ পিতা-মাতার প্রতি সন্তানের অধিকারের অবদানঃ
অধিকার ও কর্তব্য একটি অপরটির সাথে ঘনিষ্ট
ভাবে জড়িত । অধিকার হল- যা অন্যের কাছ থেকে পেয়ে থাকি বা পাওনা । আবার কর্তব্য
হল- যা অন্যের প্রতি করে থাকি বা করা উচিত বলে মনে করি । একটি ছাড়া অপরটি মূল্যহীন
বা অনর্থক । যেমন ভাল ছাড়া মন্দ , দিন ছাড়া রাত কিম্বা আদর ছাড়া অনাদর ইত্যাদি। প্রত্যেক
পিতা-মাতা তার সন্তানের মঙ্গলের জন্য অনেক কিছু করেন। এমনকি নিজের জীবন পর্যন্ত বিসর্জন
দিতে কণ্ঠাবোধ করেন না । কিন্তু বিপরীতে দেখা যায় এর অনেক ব্যতিক্রম। প্রত্যেক সন্তানেরা
৩-৫ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ যখন তারা অসহায় কিম্বা পিতা-মাতা ছাড়া আর কাউকে তার পাশে দেখে
না কিম্বা তার খাবার খাওয়ান না, তখন তারা তাদের পিতা-মাতার কথা মেনে চলে। পরে অবশ্য
অনেকেই তাদের পাশে আসে কিম্বা মনের মত করে খাবার খাওয়ান ফলে তারা আসল স্বভাব ছেড়ে চলে
অন্য স্বভাবে । কিন্তু পিতা-মাতার সেই স্বভাব তো কোন দিন পরিবর্তন হয় না । কারন সন্তান
বুড়ো হলে ও তারা বলে না বুড়ো, বলে আমার ছওল
, সন্তান বা ছেলে কিম্বা মেয়ে। অবশ্য এর কিছু ব্যতিক্রম ও সমাজে লক্ষ্য করা যায় , তবে
সেটা সংখ্যায় খুবই সীমিত । কিন্তু পিতা-মাতা
সময়ের সাথে বা বৃদ্ধ হলে ও তারা এ রকম রূঢ়
আচরন দেখা যায় না যা আমরা তাদের প্রতি করে থাকি। কারন পিতা-মাতা বৃদ্ধ বয়সে
বেশী টাকা পয়সা নিতে চায় না । তারা চায় একটু সূখ-শান্তিতে বাঁচতে ও তাদের সন্তানদের
(ছেলে-মেয়েদের) সূখ-শান্তি দেখতে । কিন্তু কোথায় তাদের সেই আশা-আকাঙ্ক্ষার বানী ? অথচ
প্রকৃতি দিকে লক্ষ্য করলে এ সব ব্যতিক্রম আমাদের চোখে ধরা পড়ে না। প্রকৃতি তার আপন
মহিমায় অপরেরর জন্য তার সুন্দর্য্য বিলিয়ে চলে। এখানে একটা পার্থক্য – পিতা-মাতার লোভ-লালসা
আছে, কিন্তু প্রকৃতির কোন লোভ-লালসা নেই । আপাততঃ দৃষ্টিতে মনে হলে ও তা মোটেই সত্য
নয়। কেননা পিতা-মাতা তাদের ভূমিষ্ট নব জাতক ঐ শিশুর কাছ থেকে কি আশা করে ? যখন সে কিছুই
করতে পারে না । একজন অন্ধ, বধির ও দৃষ্টিহীন সন্তানকে মেরে ফেলতে ও নারাজ । তারা যখন
ব্যাধর্কে উপনীত হয় তখন কিছুটা সেবা নিতে বা
পেতে চায় । এটাই তাদের বড় অধিকার কিম্বা চাওয়া ও পাওয়া । তাদের এই অধিকারটি কি অযৌতিক
? আমাদের চোখে সমাজের অনেক ঘটনায় অহরহ ঘটে থাকে । কিন্তু যেগুলো
আমাদের দৃষ্টি আর্কষন করে তা সম্পর্কে
কিছু বলা , করা বা অনুধাবন করা মোটেই অযৌতিক নয় । পিতা-মাতার ভালোর
উদ্দেশ্যে ও এই অধিকার টুকু পালনের জন্য অনেক সন্তানই তাদের পিতামাতাকে অসহায়
অবস্থায় রেখে বাড়ি থেকে অনেক দূরে (বিদেশে) গিয়ে কঠোর পরিশ্রম অর্থ উপার্জন করে তাদের
(পিতা-মাতার)পিছুনে ব্যয় করে থাকেন। পিতা-মাতা খুশির জন্য তাদের এই বিদেশ গমন বা
আত্মগোপন, না তাদের পাশে থেকে দু’মুঠো লবন-ভাত খাওয়ানোর ব্যাপারটা কতোটুকু শ্রেয়
তা-ই ভাবার বিষয় ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Comments