GOOD NEWS HEADLINE

Slider

Search This Blog

Theme images by kelvinjay. Powered by Blogger.

Job: News Headline everyday1

alampur

 

Recent Tube

Business

Technology

Life & style

Games

Sports

Fashion

স্কুল ও কলেজের বেতন ফেব্রূয়ারী-২০২০

এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের ফেব্রুয়ারি (২০২০) মাসের এমপিওর চেক ছাড় হয়েছে। আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি বেতনের আটটি চেক নির্ধারিত অনুদান বণ্টনকারী চারটি ব্যাংকের শাখায় পাঠানো হয়েছে বলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা দৈনিক শিক্ষাডটকমকে নিশ্চিত করেছেন। শিক্ষক-কর্মচারীরা আগামী ৮ই মার্চ পর্যন্ত নিজ নিজ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে বেতন-ভাতার সরকারি অংশ উত্তোলন করতে পারবেন। বেতনের স্মারক নম্বর: ৩৭.০২.০০০০.১০২.৩৭.০০৪.২০১৯/১৪৩৮/০৪ প্রতি মাসের শেষের দিকে এমপিওভুক্ত শিক্ষক কর্মচারীরা দৈনিক শিক্ষাডটকমে ফোন ও ইমেইল করে জানতে চান কবে চেক ছাড় হবে এবং স্মারক নম্বরটা। এই স্মারক নম্বরটা আটকে রাখতে চান ব্যাংক ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ১০/১৫ বছর আগে এক মাসের বেতন পেতে অন্য মাসের শেষের সপ্তাহ এমনকি আরো একমাস লেগে যেতো। দৈনিক শিক্ষাডটকমের পক্ষ থেকে গত দশ বছর ধরে চেষ্টা করে বেতনের চেক ছাড়ের সময় কয়েকদিন এগিয়ে আনা সম্ভব হয়েছে। যেসব শিক্ষক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত বা আর্থিক অবস্থা ভালো অথবা কোচিং বা নোট গাইডের সাথে যুক্ত তাদের এই চেকেরে খবর নিয়ে মাথাব্যাথা নেই। কিন্তু যারা শুধুই এমপিওর ওপর নির্ভরশীল তারা দৈনিক শিক্ষার সাংবাদিকদের কাছে জানতে চান কবে চেক ছাড় হবে। শিক্ষার সব খবর সবার আগে জানতে দৈনিক শিক্ষার চ্যানেলের সাথেই থাকুন। ভিডিওগুলো মিস করতে না চাইলে এখনই দৈনিক শিক্ষাডটকমের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন এবং বেল বাটন ক্লিক করুন। বেল বাটন ক্লিক করার ফলে আপনার স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটারে সয়ংক্রিয়ভাবে ভিডিওগুলোর নোটিফিকেশন পৌঁছে যাবে। পাঠদানের অনুমতির মাধ্যমে ছাত্র রেজিঃপাঠদানের অনুমতি ছাড়া প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন নয়
পাঠদানের অনুমতি বা একাডেমিক স্বীকৃতি ছাড়া কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা জেএসসি এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশন কেরতে পারবে না বলে জানিয়েছে ঢাকা মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। কেবলমাত্র শিক্ষা বোর্ড থেকে পাঠদানের অনুমতি স্বীকৃতি পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ৮ম ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। ঢাকা বোর্ড থেকে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়জেএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ৮ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী এবং এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের বোর্ডের নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম অবশ্যই শেষ করতে হবে। কেবলমাত্র শিক্ষা বোর্ড থেকে পাঠদানের অনুমতি স্বীকৃতি পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা নিবন্ধন কাজে অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোচিং সেন্টার বা বাণিজ্যিকভাবে পরিচালিত প্রতিষ্ঠান-যাদের পাঠদানের অনুমতি বা স্বীকৃতি নেই, এমন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা কোন অবস্থাতে বোর্ডে আওতাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেনা। আর স্বীকৃতি বা পাঠদানের অনুমতি পাওয়া কোন নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় নিজ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ছাড়া অন্য কোন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করতে পরবে না। আদেশ অমান্য করা হলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়প্রাথমিকভাবে ১০০ জন পর্যন্ত শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। পরবর্তীতে শ্রেণি শাখা খোলার অনুমতি থাকলে প্রতি শাখার জন্য আরও ৫০ জন করে রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। এক্ষেত্রে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করার সময় শ্রেণি শাখা খোলার অনুমতিপত্র সাবমিট করতে হবে। বোর্ড যেসব প্রতিষ্ঠানকে শাখা কিংবা বিষয় বা বিভাগ খোলার অনুমতি দিয়েছে শুধুমাত্র সেসব শাখা কিংবা বিষয় বা বিভাগে শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করা যাবে। বোর্ডের অনুমতিপ্রাপ্ত শাখা কিংবা বিষয় বা বিভাগ ছাড়া অন্য কোন শাখা বিষয় বা বিভাগে শিক্ষার্থী রেজিস্ট্রেশন করার ফলে কোন জটিলতা সৃষ্টি হলে, তার সম্পূর্ণ দায়ভার প্রতিষ্ঠান প্রধানকে বহন করতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, কোন শিক্ষার্থীর অনলাইন রেজিস্ট্রেশন হওয়ার পর বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বোর্ডের অনুমতি ব্যতিত ছাড়পত্র দিতে পারবেনা। মার্চ হতে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে সব ছাড়পত্রের আবেদন অনলাইনে করতে হবে। ১০ম শ্রেণিতে নির্বাচনী পরীক্ষার পর কোন অবস্থাতে ছাড়পত্র দেয়া হবে না।

চালু হবে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু

চালু হবে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু:

চালু হবে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক স্তর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুই বছর মেয়াদি প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু হতে যাচ্ছে। স্তরে চার বছরের বেশি বয়সের শিশুদের ভর্তি করা হবে। প্রথম পর্যায়ে পাইলটিং হিসেবে দেশের বিভিন্ন উপজেলায় হাজারের মতো বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু হবে বলে প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে।
Description: C:\Users\RJ RUHUL AMIN\Desktop\New folder\habi.jpgমন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, শিশুদের মেধা-মনন বিকাশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। স্তরে চার বা পাঁচ বছরের কম শিশুদের ভর্তি নেয়া হবে। সংক্রান্ত প্রস্তাবনা প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন পেলে প্রথম পর্যায়ে দেশের বিভিন্ন উপজেলায় মোট হাজার বিদ্যালয়ে এটি চালু করা হবে। দুই বছর মেয়াদি হবে এই কোর্স। প্রাক-প্রাথমিক পাসের পর প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি করা হবে।
জানা গেছে, প্রাক-প্রাথমিক স্তরের জন্য শিশুদের বিকাশের আলোকে কারিকুলাম, শিক্ষক নিয়োগ, টিচিং মেটারিয়াল অবকাঠামো তৈরি করা হবে। বর্তমানে দেশের কয়েকটি বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তরে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হলেও স্তরের শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়নি। জন্য নতুন করে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের পদ সৃজন করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে সারা দেশে ২৬ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। দ্রুত পদ সৃজনের প্রস্তাব মন্ত্রিপরিষদে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে।
প্রাথমিক গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন  বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু করা হবে। প্রাক-প্রাথমিক স্তর চালু করতে আমরা একটি প্রস্তাব তৈরি করেছি। সেটি চলতি মাসের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর পাইলটিং হিসেবে দেশের হাজার বিদ্যালয়ে এটি চালু করা হবে। যেসব বিদ্যালয়ে অনুকূল অবকাঠামো রয়েছে সেখানে এটি চালু করা হবে। জন্য দেশের সকল বিদ্যালয়ের দুজন করে শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। পাইলটিং শেষে পর্যায়ক্রমে দেশের সকল বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তর খোলা হবে।
সচিব আরও বলেন, প্রাক-প্রাথমিক স্তরের জন্য সারা দেশে ২৬ হাজারের বেশি শিক্ষকের পদ সৃজন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। কার্যক্রম সম্পন্ন হলে পর্যায়ক্রমে সারা দেশের ৬৫ হাজারের বেশি বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক স্তরের শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। তার আগে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষকরা প্রাক-প্রাথমিক স্তরে ক্লাস নেবেন।