কারিগরি শিক্ষকদের বেতন ছাড়/সেপ্টে/১৯
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরাধীন শিক্ষক-কর্মচারীদের সেপ্টেম্বর (২০১৯) মাসের এমপিওর চেক সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ছাড় হয়েছে। শিক্ষক-কর্মচারীরা নিজ নিজ অ্যাকাউন্ট থেকে ৭ অক্টোবর পর্যন্ত বেতন-ভাতা তুলতে পারবেন।
কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (এমপিও) মো. জহুরুল ইসলাম দৈনিকশিক্ষা ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্মারক নং- ৫৭.০৩.০০০০.০৯১.২০.০০৫.১৯-৮২৪,৮২৫,৮২৬,৮২৭
Slider
Search This Blog
- January 2022 (1)
- December 2020 (4)
- November 2020 (1)
- July 2020 (1)
- April 2020 (4)
- March 2020 (3)
- February 2020 (6)
- January 2020 (1)
- December 2019 (3)
- November 2019 (1)
- October 2019 (1)
- September 2019 (9)
- July 2019 (1)
- May 2019 (2)
- April 2019 (6)
- March 2019 (2)
- February 2019 (3)
- January 2019 (3)
- December 2018 (2)
- November 2018 (1)
- September 2018 (1)
- August 2018 (3)
- May 2018 (1)
- April 2018 (4)
- March 2018 (4)
- February 2018 (8)
- January 2018 (1)
Job: News Headline everyday1
Recent Tube
Business
Technology
Life & style
Games
Sports
Fashion
September 2019
সরঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ পরিক্ষা ৬ অক্টবর
By: educationbangladesh24.com/ahsan on September 23, 2019 / comment : 0
সরঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নিয়োগ পরিক্ষা ৬ অক্টোবর
সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে সহকারী
শিক্ষক নিয়োগের
মৌখিক পরীক্ষা
শুরুর সম্ভাব্য
তারিখ আগামী
৬ অক্টোবর
(রোববার)। ওই দিন থেকে
মৌখিক পরীক্ষা
শুরু করার
কথা ভাবা
হচ্ছে।
ইতোমধ্যে এ
সংক্রান্ত ফাইল
নড়চড় শুরু
হয়েছে প্রাথমিক
ও গণশিক্ষা
মন্ত্রণালয়ে।
প্রতিমন্ত্রী ও
সচিব সম্মতি
দিলে ৬
অক্টোবর থেকে
জেলা পর্যায়ে
চূড়ান্ত পরীক্ষা
আয়োজন করা
হবে।
যা এক
সপ্তাহের মধ্যে
শেষ হবে। মৌখিক
পরীক্ষার পর
নভেম্বরের প্রথম
দিকে ফলাফল
প্রকাশ করা
হবে।
প্রাথমিক ও
গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
অতিরিক্ত সচিব
(বিদ্যালয়) মো.
বদরুল হাসান
বাবুল সোমবার
সাংবাদিকদের এসব
তথ্য নিশ্চিত
করেছেন।
তিনি বলেন,
সহকারী শিক্ষক
নিয়োগ পরীক্ষার
লিখিত পরীক্ষার
ফল প্রকাশ
করা হয়েছে। আগামী
৩০ সেপ্টেম্বরের
মধ্যে জেলা
শিক্ষা অফিসে
লিখিত পরীক্ষায়
পাস করা
প্রার্থীদের প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র জমা
দিতে নির্দেশ
দেয়া হয়েছে। আগামী
৬ অক্টোবর
থেকে মৌখিক
পরীক্ষা শুরু
করার কথা
ভাবা হচ্ছে।
তিনি আরও
বলেন, ৬
অক্টোবর থেকে
সকল জেলা
পর্যায়ে চার
সদস্যের কমিটির
উপস্থিতিতে মৌখিক
পরীক্ষা আয়োজন
করা হবে। এক
সপ্তাহের মধ্যে
এ পরীক্ষা
শেষ করা
হবে।
এরপর নভেম্বরের
প্রথম দিকে
চূড়ান্ত ফল
প্রকাশ করা
হবে।
প্রাথমিক ও
গণশিক্ষা অধিদপ্তর
থেকে জানা
গেছে, শিক্ষক
নিয়োগের মৌখিক
পরীক্ষা শুরুর
নির্ধারণ করতে
মন্ত্রণালয়ে ফাইল
তোলা হয়েছে। প্রতিমন্ত্রী
মো. জাকির
হোসেন ও
সচিব আকরাম
আল হোসেন
ফাইল অনুমোদন
দিলে ৬
অক্টোবর থেকে
প্রতিটি জেলায়
আলাদা আলাদা
কমিটির মাধ্যমে
এ পরীক্ষা
শুরু করা
হবে।
জানা গেছে,
মৌখিক পরীক্ষার
ক্ষেত্রে ২০
নম্বর নির্ধারণ
থাকবে।
এতে একাডেমিক
সনদের ওপর
চার নম্বর,
উপস্থিতির জন্য
চার এবং
চার কমিটির
সদস্যদের কাছে
১২ নম্বর
(প্রতিজনের কাছে
তিন নম্বর)
বরাদ্দ থাকবে।
গত বছরের
৩০ জুলাই
‘সহকারী শিক্ষক’
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
প্রকাশ করা
হয়।
পরে ওই
বছরের ১
থেকে ৩০
আগস্ট পর্যন্ত
সারাদেশ থেকে
২৪ লাখ
৫ জন
প্রার্থী আবেদন
করেন।
প্রথম ধাপে
২৪ মে,
দ্বিতীয় ধাপে
৩১ মে,
তৃতীয় ধাপে
২১ জুন
এবং চতুর্থ
ধাপে ২৮
জুন লিখিত
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
হয়।
চলতি মাসে
সরকারি প্রাথমিক
বিদ্যালয়ে সহকারী
শিক্ষক নিয়োগর
লিখিত পরীক্ষার
ফল প্রকাশ
করা হয়। লিখিত
পরীক্ষায় ৫৫
হাজার ২৯৫
জন পাস
করেন।
এবার মৌখিক
পরীক্ষার মাধ্যমে
মোট ১৮
হাজার ১৪৭
জনকে নির্বাচন
করে নিয়োগের
জন্য চূড়ান্ত
করে ফল
প্রকাশ করা
হবে।
৬ষ্ঠ শ্রেণির টিউশন ফিশ শুরু-২০২০
By: educationbangladesh24.com/ahsan on September 23, 2019 / comment : 0
২০২০ ইং সাল হতে টিউশন ফিশ দিবে সরকার
আগামী ২০২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি দেবে সরকার। এসইডিপি প্রকল্পের সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি শীর্ষক স্কিমের আওতায় শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি দেয়া হবে। আর একই স্কিমের আওতায় ২০২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে পর্যায়ক্রমে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের টিউশন ফিয়ের সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, এসইডিপি প্রকল্পের সমন্বিত উপবৃত্তি কর্মসূচি শীর্ষক স্কিমের আওতায় ২০২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে পর্যায়ক্রমে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন সুবিধা দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আর ২০২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি প্রদানের বিষয়টি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ শুরু হয়েছে।সূত্র আরও জানায়, ২০২০ শিক্ষাবর্ষ থেকে ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি প্রদানের বিষয়টি বাস্তবায়নে আগামী মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সভার আয়োজন করা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. সোহরাব হোসাইন এতে সভাপতিত্ব করবেন। মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এদিন বিকেল তিনটায় এ সভা শুরু হবে। সভায় এসইডিপি প্রকল্পের অংশীজনদের সাথে এ বিষয়টি আলোচনা করা হবে। সভায় অর্থ বিভাগের সচিব, কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ ও কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের কর্মকর্তারা, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক, ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান, রাজধানীর বেশ কয়েকটি স্কুল কলেজের প্রধানসহ এসইডিপি প্রকল্পের অংশীজনরা উপস্থিত থাকবেন। এর আগে গত ২৩ মে আন্তর্জাতিক মার্তৃভাষা ইনস্টিটিউটে অনুষ্ঠিত এসইডিপি প্রকল্পের এক কর্মশালায় শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি জানান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহারে মানসম্মত শিক্ষার বিষয়টি ছিল। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৬ষ্ঠ থেকে ১২শ শ্রেণির সব শিক্ষার্থীর টিউশন ফি দেয়া হবে। এছাড়াও পাবলিক পরীক্ষার ফি প্রদান, বই কেনা, উপবৃত্তি ও টিউশন ফি এবং স্টকহোল্ডারদের প্রশিক্ষণ ও ওরিয়েন্টশন প্রদান করা হবে।
প্রসঙ্গত, মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য এযাবৎকালের মধ্যে সবচেয়ে বড় পাঁচ বছর মেয়াদী (২০১৭-১৮ থেকে ২০২১-২২) ‘মাধ্যমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্প’ এসইডিপি এর মোট ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার কোটি টাকা। জানা গেছে, প্রাথমিকভাবে এর ৯৫ ভাগ অর্থ দেবে সরকার। আর মাত্র ৫ শতাংশ আসবে বিশ্বব্যাংক, এডিবি, ইউনিসেফ ও ইউনেস্কোসহ মোট ছয়টি সংস্থার কাছ থেকে।
নতুন শিক্ষা আইন চালু কতটা বিবেচ্য-----
By: educationbangladesh24.com/ahsan on September 21, 2019 / comment : 0
শিক্ষা বিষয়ক দেশের একমাত্র পত্রিকা দৈনিক শিক্ষার প্রতিবেদনে দেখলাম খসড়া শিক্ষা আইন আবারো পরিমার্জন করতে যাচ্ছে সরকার। এর আগে ২০১১ খ্রিষ্টাব্দে শুরু হয়েছিল শিক্ষা আইনের খসড়া তৈরী। পরপর তিনবার মন্ত্রিপরিষদ থেকে থেকে ফিরে আসে পরিমার্জনের জন্য। সর্বশেষ ২০১৭ খ্রিষ্টাব্দে পাঠানো খসড়াটি ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে ফেরত আসে পরিমার্জনের জন্য। আজ প্রায় নয় বছর ধরে চেষ্টা করে শিক্ষা আইন চূড়ান্ত করতে পারেনি শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রথমে যে খসড়া শিক্ষা আইন করা হয়েছিল তাতে দেখা যায়, ১১১টি ধারার মধ্যে ১৩টি ধারা মূলত আইন ছিল, বাকি ৯৮টি ধারা নীতিমালা ছিল। ১৩টি ধারা শুধু শিক্ষকদের শাসন করার জন্য ছিল। ৯৮টি ধারা আইন নয়,কারণ এগুলো ভঙ্গ করলে শাস্তি নেই। এখানে একটি কথা বলা প্রয়োজন, "আইন মানা বাধ্যতামূলক , না মানলে শাস্তি হবে" এটাই আইন। এই ভিত্তিতে শিক্ষা আইন করতে হবে। যে খসড়া আইন করা হয়েছিল তাতে শুধু শিক্ষকদের শাস্তির বিধান ছিল। সবাইকে মনে রাখা
প্রয়োজন, শিক্ষার সাথে সম্পৃক্ত দেশের সকল মানুষ, শিক্ষা প্রশাসন থেকে শুরু করে সকল শ্রেণির মানুষ। তাই শিক্ষা আইন সকলের জন্য প্রযোজ্য,এইভাবে তৈরি করতে হবে।
বর্তমানে দেশে নানারকম শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপদ্ধতি বিদ্যমান। সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি মাদরাসা, কারিগরি, প্রোফেশনাল, প্রশিক্ষণসহ নানা ধরণের শিক্ষা বিদ্যমান রয়েছে । তাছাড়া এসকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নানাভাবে পরিচালিত। সরকারি,বেসরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত,প্রাইভেট, এমপিওভুক্ত, ননএমপিও, অনুমোদিত,অননুমোদিত প্রতিষ্ঠানগুলো ভিন্ন ভিন্ন আঙ্গিকে ও নিয়মে পরিচালিত। এসব প্রতিষ্ঠান ভিন্ন ভিন্ন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে। এসকল প্রতিষ্ঠানের জন্য একই আইন প্রযোজ্য হবে না। তাছাড়া শিক্ষা আইনের আওতায় সংশ্লিষ্ট সকলকে আনতে হবে।
খসড়া শিক্ষা আইনের একটি ধারায় আছে, নির্দিষ্ট সংখ্যক জনগোষ্ঠীর জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে হবে। আমি বলছি, এটি আইন নয়। হ্যাঁ, এটি যদি আইন হয় তবে প্রতিষ্ঠা না করলে শাস্তি কী, কার শাস্তি হবে উল্লেখ থাকতে হবে।
শিক্ষা আইনের খসড়া দেখে মনে হয় এটি বেসরকারি শিক্ষকদের শাস্তি দেওয়ার জন্য করা হয়েছে। আমি আবারো বলছি, শিক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ন্ত্রণ করতে ও জবাবদিহির আওতায় আনতে শিক্ষা আইন করতে হবে।
আমরা জানি, দেশের শতকরা ৯৭ ভাগেরও বেশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বেসরকারি। ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দে একটি অর্ডিন্যান্সের মাধ্যমে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হতো। পরে ১৯৭৯, ১৯৮৯, ১৯৯৫, ২০১২, ২০১৩ এবং ২০১৮ খ্রিষ্টাব্দে ঘোষিত নির্দেশিকা,নীতিমালা, জনবল কাঠামো, এমপিও নীতিমালা নামে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য বিধিবিধান বিদ্যমান আছে।। তাছাড়া মাঝেমধ্যে পরিপত্র- প্রজ্ঞাপন জারি করে সাময়িক কাজ সম্পন্ন করা হয়।বিভিন্ন সময়ে উচ্চ আদালতের রায় আইনে পরিণত হয়েছে। এসব রায় অনুসরণ করে শিক্ষামন্ত্রণালয় ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন কাজ সম্পাদন করছেন। আবার বেসরকারি ও প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব কিছু নিয়মকানুন দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে।
শিক্ষা আইন প্রণয়ন বা পরিমার্জন করতে হলে উপরোল্লিখিত বিধিবিধান সমন্বয় করে সম্পন্ন করতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রচলিত ফৌজদারি আইনের সাথে সাংঘর্ষিক না হয় শিক্ষা আইন।
দৈনিক শিক্ষার প্রতিবেদন মতে, আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর এ ব্যাপারে সভা হওয়ার কথা। অনেক জ্ঞানীগুণী ব্যক্তিরা থাকবেন সেখানে। ভালো কথা, এর আগেও জ্ঞানীগুণীরা ছিলেন; কিন্তু পারেননি। সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে। তবে আমার পরামর্শ হলো, ঐ কমিটিতে আইন বিশেষজ্ঞ ও মাঠ পর্যায়ে কাজ করা শিক্ষা বিশেষজ্ঞ অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন।
শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে শিক্ষা আইন দরকার। আর শিক্ষাআইন প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজন সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করা এবং বিভিন্ন ধারার শিক্ষাপদ্ধতি একই ধারায় ফিরিয়ে আনা অর্থাৎ একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা চালু করা।
আমি শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের কথা বলছি,মনে করুন, একজন সরকারি শিক্ষক বিধি বহির্ভূত কোনো কাজ করলে তাকে বদলী করা হয় আর বেসরকারি শিক্ষকের শাস্তি চাকরচ্যুতি, বদলীর ব্যবস্থা নেই বলে। জাতীয়করণে এ বৈষম্য দূর হবে।
খসড়া শিক্ষা আইন মন্ত্রিপরিষদে পাঠানোর পূর্বে অভিজ্ঞদের মতামত বিশেষ করে শিক্ষকদের মতামত নেওয়া সমীচীন হবে বলে মনে করি। পরিশেষে বলতে চাই, শিক্ষা আইন হতে হবে আধুনিক শিক্ষার জন্য, শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য, শিক্ষকের মর্যাদা সমুন্নত রাখার জন্য, শিক্ষাক্ষেত্রে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার জন্য। শিক্ষাবান্ধব শিক্ষাআইন কবে বাস্তবের মুখ দেখবে সেই প্রত্যাশায় আজকের মতো শেষ করছি।
শিক্ষা ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানোর জন্য এই উদ্দ্যোগ শিক্ষামন্ত্রীর ।
মাদ্রাসার শিক্ষকদের ভাগ্য এবার প্রসন্ন
By: educationbangladesh24.com/ahsan on September 21, 2019 / comment : 0
মাদ্রাসার শিক্ষকদের ভাগ্য এবার প্রসন্ন
চলতি বছরেই
মাদরাসা শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল দেয়া সম্ভব
নতুন এমপিও নীতিমালার আলোকে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরেই মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের উচ্চতর স্কেল দেয়া সম্ভব বলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে জানিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। মাদরাসা শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল প্রদানে বাজেট বরাদ্দের হিসেব চেয়ে মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো চিঠির জবাবে এ তথ্য জানিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। সম্প্রতি এ সংক্রান্ত চিঠি অধিদপ্তর থেকে মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগে পাঠানো হয়। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র দৈনিক শিক্ষাডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
২০১৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ জুলাই জারি করা হয় মাদরাসার নতুন এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো। নতুন নীতিমালায় মাদরাসা শিক্ষক-কর্মচারীদের বিভিন্ন সুবিধা ও উচ্চতর স্কেল দেয়ার সুযোগ রয়েছে। নতুন নীতিমালার আলোকে শিক্ষক-কর্মচারীদের উচ্চতর স্কেল বাস্তবায়নের বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে গত ১১ জুন কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগকে চিঠি পাঠিয়েছিল মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর। গত ২২ আগস্ট অধিদপ্তরকে সে চিঠির জবাব পাঠায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ।
সূত্র জানায়, অধিদপ্তরে পাঠানো চিঠিতে মাদরাসা শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল প্রদানের বাজেট বরাদ্দ আছে কিনা এবং থাকলেও তা কত টাকা তা জানতে চায় কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ। তাই, গত ১৬ সেপ্টেম্বর মাদরাসার শিক্ষক কর্মচারীদের উচ্চতর গ্রেড বাস্তবায়নে মন্ত্রণালয়ে বাজেট বরাদ্দের হিসেব পাঠিয়েছে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর।
মহাপরিচালক সফিউদ্দিন আহমদ স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে বেসরকারি মাদরাসাসমূহের মঞ্জুরি খাতে বেতন ভাতা সহায়তা বাবদ বরাদ্দ আছে ৩ হাজার ৯৪৫ কোটি ৬২ লাখ টাকা। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষকদের উচ্চতর স্কেল প্রদানের জন্য পৃথকভাবে কোনো বরাদ্দ নেই। তবে নতুন নীতিমালার আলোকে শিক্ষক-কর্মচারীদের উচ্চতর গ্রেড দিতে যে পরিমাণ টাকার দরকার হবে চলতি বছরের বাজেট থেকে সংস্থান করা সম্ভব। এজন্য যদি অতিরিক্ত টাকা প্রয়োজন হয়, তবে সংশোধিত বাজেটের সময় অর্থ বিভাগে চাহিদা দিয়ে সে টাকা সংস্থান করা সম্ভব।
এ ঘটনাকে স্বাগত জানিয়েছে বাংলাদেশ মাদরাসা জেনারেল টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Comments